উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) অফিস সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৮-৯৯ সালে ব্রিজটি নির্মিত হয়। এরপর ২০১৯ সালে ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। পরে ওই সেতুতে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ২০১৯ সালে ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করায় যাতায়াত ব্যবস্থা নিয়ে সমস্যায় পড়েন তারা। এরপরও স্থানীয় গ্রামগুলোর মানুষ ঝুঁকি নিয়েই হেঁটে সেতু পারাপার হতো। এছাড়া দেইলি গ্রামের মানুষ উপজেলা সদরে যেতে হতো কামুটিয়া আর বাথুলি হয়ে। এতে তাদের যাতায়াত ব্যয় বেড়ে যেত।
কাশিল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মির্জা রাজিক বলেন, ব্রিজটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। ব্রিজটির মাঝের অংশ দেবে যাওয়ায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। এতে স্থানীয়দের কিছুদিন সমস্যা হলেও চলতি বছরই ওই স্থানে নতুন সেতু নির্মাণের টেন্ডার সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া ভেঙে পড়া সেতুর কারণে আশপাশের মানুষের যাতায়াত সমস্যা লাঘবে তিনি নিজ খরচে একটি যান্ত্রিক নৌকার ব্যবস্থা করেছেন। আগামীকাল থেকেই ওই গ্রামগুলোর মানুষ বিনা পয়সায় ওই নৌকায় যাতায়াত করতে পারবেন।